সত্যের পথে লড়াকু সৈনিক নির্যাতিত সাংবাদিকদের আস্হার মূর্ত প্রতীক “জাতীয় সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন”-এর কেন্দ্রীয় নেতৃ মিলি শিকদারের বিরুদ্ধে ভোলার বোরহান উদ্দিন থানায় একটি অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলায় গোপন তদন্তমূলক প্রতিবেদনে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে হয়রানির তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছে “জাতীয় সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন”-এর নেতৃবৃন্দ সহ বহু সাংবাদিক সংঘটন, মানবাধিকার সংঘটন ও সামাজিক সংঘটনের নেতৃবৃন্দ।
খবর নিয়ে জানা গেছে যে ভোলার বোরহান উদ্দিন থানায় এক অদৃশ্য শক্তির ইঙ্গতে এবং অসৎ পুলিশ কর্তার জোগসাজেশে সত্য ও ন্যায়ের পথের পূজারী “জাতীয় সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন”-এর নিষ্ঠাবান নেতৃ সাংবাদিক মিলি সিকদারের বিরুদ্ধে গোপন মামলার ভিত্তিতে ওয়ারেন্ট বের করে হয়রানি করা হচ্ছে। এই কারনে সাংবাদিক মিলি শিকদার তার পেশাগত দ্বায়ীত্ব পালন করতে পারছে না। এমনকি প্রচণ্ড নিরাপত্তহীনতায় দিন ক্ষেপন করছে। এই পুলিশী হয়রানির জন্য তার পরিবার পরিজনও সদা আতঙ্কিত আর মানবেতর জীবন যাপন করছে।অথচ পরিতাপের বিষয় এলাকার বিশিষ্ট ও বিঞ্জ জনের মতে দেশের প্রচলিত মিডয়া আইন এবং প্রেস কাউন্সিলকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে গোপন তদন্ত প্রতিবেদনের মাধ্যমে মিলিকে হয়রানি করা হচ্ছে। তাই “সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন” সহ গোটা দেশের সাংবাদিক মহল তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। সেই সাথে উর্ধ্বতন পুলিশ কর্ম কর্তাদের প্রতি তাদের দাবী প্রস কাউন্সিল এবং প্রচলিত মিডিয়া আইনে পুনরায় উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত করে চার্জশিট প্রদান করা হোক।
সাংবাদিক মিলির উপর পুলিশের এই মিথ্যা মামলায় গোটা দেশের সাংবাদিক সমাজ, মানবাধিকার সংস্হা, বিবেকবান মানুষ এব সচেতন বিবক ফুসে উঠেছে। এই কারনে সর্বস্তরের সাধারন মানুষের মধ্যে তীব্র উত্তজনার সৃষ্টি হয়েছে। যদি এই মিথ্যা মামলার কোনো বিহিত না করা হয় তবে “জাতীয় সাংবাদিক নির্যতন প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন”- সাথে সাড়া দেশের সাংবাদিক সংস্হা, মানবাধিকার সংস্হা সহ সকল সামাজিক সংস্হা এক যোগে বৃহত্তর কর্মসূচী দিতে বাধ্য হবে।

মোঃশাজাহান খান