1. admin@hvoice24.com : admin :
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:৪৬ অপরাহ্ন

সত্য কথা মানুষের মাঝে সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করে

সম্পাদকীয়
  • প্রকাশিত : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৯৪৫ বার পঠিত

আমরা সবাই এই পৃথিবীতে ক্ষণিকের অতিথি। ছিলাম না, আজ আছি, কাল আবার থাকব না। লক্ষ কোটি বছর ধরে বহমান এই পৃথিবীর এটাই চিরন্তন নিয়ম। এই নিয়মের ব্যতিক্রম অতীতেও ঘটেনি, ভবিষ্যতেও ঘটবে না। সুতরাং আমরা যারা আজ এই পৃথিবী নামক গ্রহটির বাসিন্দা, আমরাও সময়ের পরিক্রমায় মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে এই পৃথিবী ছেড়ে একদিন চিরতরে চলে যাবো। মরণের মাঝ দিয়ে পৃথিবীর সব কিছুর সাথে একজন মানুষের সম্পর্ক চিরতরে ছিন্ন হয়। আত্মীয় স্বজন, প্রিয়জন, বন্ধুবান্ধব সবাইকে ছেড়ে চলে যেতে হয়। ধন সম্পদ, বাড়ি গাড়ি, প্রভাব প্রতিপত্তি, ক্ষমতা কোন কিছুই আমাদের সাথে যাবে না। যেই অর্থসম্পদ, আভিজাত্য এবং ক্ষমতার জন্য এত মারামারি এবং হানাহানি, সেই অর্থসম্পদ, আভিজাত্য এবং ক্ষমতা সবই অটোমেটিকেলি পর হয়ে যায়। আবার এই মৃত্যু কার জীবনে কখন আসবে সেটা কেউ জানে না। কে কত বছর বাঁচবে সেটাও জানার কোন সুযোগ নেই। সুতরাং এই পৃথিবীতে মানুষের জীবন যেখানে খুবই ক্ষণস্থায়ী এবং অনিশ্চয়তায় ভরা, সেখানে আমাদের সবারই উচিত এই ক্ষণস্থায়ী জীবনকে সুন্দর, সুখী এবং শান্তিময় করা। আমাদের উচিত ভালোবাসায়, মমতায় এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে জীবনকে গড়ে তোলা। তার জন্য আমাদের সবাইকে সত্য ও ন্যায়ের পথে চলতে হবে। এই পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাব এবং আগমন মানুষের ইচ্ছায় হয়নি। আবার এই পৃথিবীতে মানুষের অবস্থানের সময়টা তার ইচ্ছামত এবং প্রয়োজনমতও হয় না। একইভাবে মানুষের ইচ্ছানুযায়ী মানুষের মৃত্যু হয় না। এসবের নিয়ন্ত্রণ মানুষের হাতে নেই। মানুষের জীবন ধারণের জন্য যা প্রয়োজন তার সবকিছুই এই পৃথিবীতে বিদ্যমান। আবার এর কোনটিই মানুষের নিজের হাতে সৃষ্টি নয়। আজ পর্যন্ত অক্সিজেন, পানি এবং খাবারের অভাবে কোনো মানুষের মৃত্যু হয়নি। এ ক্ষেত্রে যে সঙ্কট তা মানুষে মানুষে বিভেদে সৃষ্টি। মানুষে মানুষে হিংসা, হানাহানি, যুদ্ধ-বিগ্রহে আজ প্রতিদিন পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে এবং আহত হচ্ছে। এই ধ্বংসযজ্ঞে ধ্বংস হচ্ছে মানুষের জীবন। প্রতিদিনই কোন না কোন মানুষ আত্মহত্যা করছে। এভাবে মানুষের জীবন থেকে শান্তি বিদায় নিচ্ছে, অশান্তির জন্ম হচ্ছে। মানুষের জীবন হচ্ছে বিপর্যস্ত, দুঃখ আর কষ্টে নিমজ্জিত। অথচ আমাদের সুন্দর চিন্তা, কর্ম এবং উদ্যোগ এই পৃথিবীর সকল মানুষের জীবনকে সুন্দর এবং শান্তিময় করতে পারে। সবার জীবনকেই আনন্দময় এবং সুখী করতে পারে। আর এটাই তো মানুষের জীবনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। অথচ মায়া, মমতা এবং ভালোবাসাই এখন মানুষের জীবনে সবচেয়ে কম। তাইতো বলি- জীবন সেতো কিছুদিনের মিলনমেলা তবু কেন এত কম ভালোবাসা। এই পৃথিবীতে মানুষের জীবনকে সুন্দর এবং সুখীময় করতে হলে আমাদের সবাইকে সত্য ও ন্যায়ের পথে চলতে হবে। জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে সবাই চায় মানুষ সত্য কথা বলুক, মিথ্যা বলা পরিহার করুক। কারণ সত্য কথা মানুষের মাঝে সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করে এবং মিথ্যা কথা অসুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করে। অথচ মানুষ এখন হরদম মিথ্যা কথা বলে। তাই সমাজে এত অশান্তি। আমার আপনার মতো প্রতিটি মানুষের জীবনে বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক কিছু অধিকার আছে। সেগুলো হচ্ছে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার অধিকার। সাথে রয়েছে মানুষের ধর্ম পালনের অধিকার এবং রাজনৈতিক অধিকার। মানুষ মাত্রই ধর্মে বিশ্বাসী। ধর্মে বিশ্বাস করে না এমন মানুষের সংখ্যা একেবারেই কম। অথচ আজকের পৃথিবীর বহু দেশে বহু সমাজে বহু মানুষ স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করতে পারে না। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষেরা সংখ্যালঘিষ্ঠ মানুষদেরকে ধর্ম পালনে বাধা দিচ্ছে। ফলে সংখ্যালঘিষ্ঠ মানুষদের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে ক্ষোভ, ঘৃণা এবং বিদ্রোহ। ফলে সমাজ অস্থির হচ্ছে, সামাজিক সম্প্রীতি নষ্ট হচ্ছে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হচ্ছে। ফলে একটি দেশের মধ্যে বসবাসকারী আন্তঃধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে, অশান্তির জন্ম নিচ্ছে। যা ক্রমান্বয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মানুষের জীবন। সুতরাং আসুন আমরা সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালনের পাশাপাশি অন্য ধর্মের মানুষদের ধর্মীয় বিশ্বাসকে সম্মান করি, তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং অধিকারকে রক্ষা করি। একই সাথে যারা ধর্মকে অস্বীকার করে নাস্তিক হিসেবে জীবন যাপন করতে চান তাদের প্রতি অনুরোধ আপনারা ধর্মকে অস্বীকার করুন এবং নাস্তিক হউন, এতে আমাদের কোন অভিযোগ নেই। তবে অনুগ্রহ করে অন্যের ধর্ম, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং ধর্মীয় অধিকারকে অবজ্ঞা করবেন না। কারণ এতে সমাজে অশান্তি সৃষ্টি হয়। আর এটা গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, শিষ্টাচার ও সভ্যতার বহির্ভূত কাজ। রাজনৈতিক অধিকার মানুষের জন্মগত অধিকার হলেও পৃথিবীর অনেক দেশেই এখনো মানুষের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। অনেক দেশেই এখনো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়নি। জ্ঞান বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষতার এই যুগেও দেশে দেশে চলছে রাজতন্ত্র, সামরিকতন্ত্র এবং স্বৈরতন্ত্র। যার কারণে বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে, সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে এবং মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। তাই দেশে দেশে ক্ষমতায় থাকা স্বৈরাচারদের উদ্দেশে বলছি, আপনারা কিন্তু চিরদিন ক্ষমতায় থাকবেন না। মৃত্যু অবশ্যই অবশ্যই আপনাদেরকে গ্রাস করবে। ফেরআউন, হালাকু খান আর আলেকজেন্ডার দ্যা গ্রেটের মত ক্ষমতাধর শাসকেরা আজ কেউ নেই। সময়ের পরিক্রমায় সবাই হারিয়ে গেছে। তাদের সেই ক্ষমতাও নেই, সাম্রাজ্যও নেই, সম্পদও নেই। আজ তাদের কেউ স্মরণও করে না। সুতরাং শুধু শুধু মানুষকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে তো কোনো লাভ নেই। মানুষকে তার ন্যায্য অধিকার দিন, তাহলে জনগণের ভালোবাসায় আপনারা হবেন সত্যিকারের নায়ক এবং সম্রাট। পারিবারিক সহিংসতা এবং নারী নির্যাতন আজ বিশ্বজুড়েই একটি সামাজিক সমস্যা হিসাবে দেখা দিয়েছে। জ্ঞান বিজ্ঞানে আমরা যতই অগ্রসর হই না কেন নারী নির্যাতন কিন্তু বাড়ছেই। যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দেশে দেশে, যেখানে নারীরা ভোগ করছে অবাধ স্বাধীনতা, যেখানে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে বিবাহ ছাড়া যৌন সম্পর্ক একটি স্বাভাবিক এবং স্বীকৃত বিষয়, সেখানেও নারীরা আজ ব্যাপকহারে নির্যাতনের শিকার। সেখানেও নারীরা প্রতিনিয়ত ধর্ষিত হচ্ছে এবং এসব দেশে নারী নির্যাতনের হার সবচেয়ে বেশি। এমনকি শিক্ষকের হাতে ছাত্রীরাও আজ নির্যাতিত হচ্ছে। তাহলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে নারী স্বাধীনতার অবাধ উপস্থিতি এবং যৌনতা এত সহজ হওয়া সত্ত্বেও পশ্চিমা বিশ্বে নারীরা ধর্ষিতা হবে কেন? সুতরাং এত আধুনিকতার প্রয়োজন কী? মনে রাখতে হবে সংসারেই সুখ। স্বামী-স্ত্রী, সন্তান-সন্ততি মিলে বসবাসেই জীবনের সার্থকতা এবং এতেই মানুষের জীবন সুখের এবং শান্তির হয়। ঘর সংসার যদি না থাকে তাহলে এত আধুনিক হয়ে এবং ভালোবাসার গান গেয়ে লাভ কী? মিডিয়া জগতে যারা প্রতিনিতই ভালোবাসার অভিনয় করে আর ভালোবাসার গান গায়, তাদের অনেকের জীবনেই কিন্তু ভালোবাসা নেই, সংসার নেই। সত্য কথা বলতে কি এখনো যারা পারিবারিক মূল্যবোধকে আঁকড়ে ধরে আছে, তারাই কিন্তু জীবনে সুখী। আর যারা এসব না করে লাগামহীন জীবনকে বেছে নিয়েছে তাদের জীবন থেকে সংসার, সুখ এবং শান্তি সবই হারিয়ে গেছে। সুতরাং লাগামহীন জীবন বাদ দিন, সংযমী হোন এবং পরিমিত জীবন গড়ে তুলুন। দেখবেন নারীরা নির্যাতিত হবে না, কাউকে আত্মহত্যা করতে হবে না এবং সংসার ভাঙবে না। মাদকের ভয়াবহতা সমাজকে আজ গ্রাস করেছে। হাত বাড়ালেই এখন মাদক পাওয়া যায়। ইয়াবা, ফেনসিডিল এবং হেরোইনের উপস্থিতি সর্বত্র। মাদকের প্রভাবে তরুণ প্রজন্ম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ওরা এখন কিশোর গ্যাংয়ে পরিণত হয়েছে এবং বিভিন্ন ধরনের অপরাধে জড়িত হচ্ছে। অথচ ওরাই তো দেশের ভবিষ্যৎ, ওরাই তো দেশের কাণ্ডারি। সুতরাং পিতা-মাতার উদ্দেশে বলছি আপনারা সন্তানদেরকে নিজ নিজ ধর্মানুসারে নৈতিকতা শিক্ষা দিন। নৈতিক মূল্যবোধে আপনার সন্তানকে গড়ে তুলুন। তাকে সত্যবাদিতা, ন্যায়পরায়ণতা শিক্ষা দিন। দুর্নীতিমুক্ত এবং মাদকমুক্ত জীবন গড়ার জন্য উপদেশ দিন। দেখবেন আপনার সন্তান সময়ের পরিক্রমায় একজন আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে এবং সে আপনার সম্মান বৃদ্ধি করবে। সে পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রকে আলোকিত করবে। তখন সন্তানের কর্মে আপনিও হবেন গৌরবান্বিত। আর যদি নৈতিকতা শিক্ষা না দেন, তাহলে আপনার সন্তান হবে মাদকসেবক, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং দুর্নীতিবাজ। আর এটা কখনো পিতা-মাতার কাম্য নয়। দুর্ভাগ্য আজ ভাইয়ের হাতে ভাই খুন হচ্ছে, সন্তানের হাতে পিতা-মাতা খুন হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ একজন ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। কিন্তু এর থেকে পরিত্রাণের জন্য আজ আমাদেরকে সত্য ও ন্যায়ের পথেই চলতে হবে। এ ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলছি, আপনারা নৈতিকতার ভিত্তিতে ব্যবসা বাণিজ্য করুন। মানুষকে সঠিক মূল্যে পণ্য দিন। কেমিক্যাল এবং ভেজাল মুক্ত পণ্য বিক্রি করুন। ওজনে কম দিবেন না, অত্যধিক মুনাফা করবেন না। সততা এবং নৈতিকতার সাথে ব্যবসা করুন। এতে আপনার সুনাম বাড়বে, কাস্টমার বাড়বে। সময়ের সাথে সাথে আপনার ব্যবসার পরিধিও বাড়বে, আপনার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিও বাড়বে। তাড়াতাড়ি ধনী হওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ সেই উন্নয়ন টেকসই হয় না। শিল্পপতিদের উদ্দেশে বলব, আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের প্রতি সুবিচার করুন। তাদের সমস্যার কথা ভাবুন এবং তা দূর করার জন্য কাজ করুন। তাহলে তারা আপনার প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য মনে প্রাণে কাজ করবে। তখন আপনার প্রতিষ্ঠানের উন্নতি হবেই। একই সাথে রাজনীতিবিদদের উদ্দেশ্যে বলছি, অনুগ্রহ করে জনগণের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলবেন না। জনগণকে ভালোবাসুন, জনগণের সেবা করুন এবং জনগণকে তার ন্যায্য অধিকার দিন। মনে রাখবেন আপনারা হলেন জনগণের সেবক এবং শাসক, কিন্তু শোষক নয়। জনগণকে ভালোবাসলে জনগণও আপনাদেরকে ভালোবাসবে। আর এটাই সত্যিকারের পাওয়া। তখনই আপনি হবেন স্মরণীয় এবং বরণীয়। তা না হলে দু’দিন পরে আপনার অবস্থান হবে ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে, যা কারো কাম্য নয়। পরিশেষে সবার উদ্দেশে একটি সবিনয় আবেদন, আসুন আমরা সবাই সত্য ও ন্যায়ের পথে পথ চলি। এই পৃথিবীতে মানুষের জীবনকে সুন্দর এবং সুখের করি। সন্ত্রাস, হানাহানি, খোনাখুনি বন্ধ করি। হিংসা, বিদ্বেষ এবং পরশ্রীকাতরতা বন্ধ করি। মানুষের দুঃখ লাঘবে মানুষের পাশে দাঁড়াই। অসুস্থ মানুষের প্রতি ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দিই। সর্বনাশা মাদকের হাত থেকে মানবজাতিকে রক্ষা করি। নারী নির্যাতন বন্ধ করি। কোমলমতি শিশুদের নির্মল হাসিতে পৃথিবীকে সাজিয়ে দিই। আসুন আমরা প্রত্যেকেই আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করি, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করি এবং মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখি। আসুন মানুষকে তার ন্যায্য অধিকার প্রদান করি। আসুন ক্ষুধা এবং দরিদ্রতামুক্ত পৃথিবী গড়তে সবাই একযোগে কাজ করি। আসুন নিরক্ষর মানুষটিকে অক্ষর দান করি। আসুন শিক্ষার আলোতে অন্ধকারকে দূরীভূত করি। আমাদের বসবাসের জন্য এই একটাই পৃথিবী। তাই আসুন এই পৃথিবীকে মানবজাতির বসবাসের জন্য আরো সুন্দর করে গড়ে তুলি এবং সম্মিলিত ভাবে আওয়াজ তুলি- এসো হিংসা বিদ্বেষ বন্ধ করি এসো ভালোবাসায় পৃথিবী গড়ি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা