যে আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।আল্লাহতায়ালার প্রতি ভরসা ছাড়া কোনো বান্দা কোনো মূহুর্ত অতিবাহিত করতে পারেন না। আল্লাহ ওপর ভরসা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতও বটে। কেননা এর মাধ্যমে
আল-কুরআনের আয়াতে আয়াতে পাতায় পাতায় আল্লাহতায়ালা এভাবে মানুষকে দুনিয়ার মোহ থেকে সতর্ক থাকার উপদেশ দিয়েছেন। বারবার বলেছেন, এ দুনিয়া মাত্র কয়েক মুহূর্তের জন্য। এটি আসলে একটি খেলা ঘরের মতো। মৃত্যু
পৃথিবীর বুকে অবধারিত সত্য হলো মৃত্যু। যার সূচনা হয়েছে তার সমাপ্তি ঘটবেই। এটা আল্লাহপাকের শাশ্বত বিধান। এ অমোঘ বিধানের কোন পরিবর্তন নেই। প্রত্যেক প্রাণীকে মরতে এ প্রসঙ্গে আল্লাহপাক বলেন, “প্রত্যেক
মুমিন মুত্তাকি ব্যক্তি পার্থিব জীবনের সুখ-শান্তি, ভোগ-বিলাসে মত্ত না হয়ে আল্লাহতায়ালা এবং পরকালকে ভালবাসেন। এজন্যই মুমিন ব্যক্তি সর্বাবস্থায় আল্লাহর সন্তুষ্টির চেষ্টায় তার ইবাদত ও পুণ্য কাজে রত থাকে। কেননা আল্লাহর
প্রভুর আনুগত্যে অবিচল থেকে আত্মশুদ্ধি তথা নফসকে কতল করতে হবে। সকল ধরনের রিপুনিচয়ের উর্ধ্বে উঠে মানুষকে হতে হবে যথার্থ মানুষ। আল্লামা ইকবাল রহ. এর মতে, মানুষ যতক্ষণ পর্যন্ত তার অস্তিত্বের
জীবন ও মৃত্যু মানবজীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটি পার্থিব হলেও অপরটি পরলৌকিক ও অনিবার্য। মৃত্যুর আগে মানুষ যেসব আমল করবে, আখেরাতে আল্লাহ তাআলা সেগুলোর প্রতিদান দেবেন। আল্লাহ তাআলা জীবন ও
“দুনিয়ার মহব্বত মানবাত্মাকে ধ্বংস করে দেয় পর্ব -২” আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের যে ধারণা বা জ্ঞান দিয়েছেন, তাই একমাত্র বিশ্বাসযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য। কারণ, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নিজেই এ জগতের সৃষ্টিকর্তা
দুনিয়ার মহব্বত একটি মারাত্মক ব্যাধি, যা মানবাত্মাকে ধ্বংস করে দেয় এবং মানবজাতিকে আখিরাত বিমুখ করে। দুনিয়ার হাকীকত কী, দুনিয়াতে মুমিনদের অবস্থান ও দুনিয়ার সাথে তাদের সম্পর্কের মানদণ্ড কেমন হওয়া উচিৎ,
আমি কি বলিনি তোমায়— ছেড়ে যেও না আমায় কখনো, একমাত্র বন্ধু তো কেবল আমিই— আমিই চিরবসন্ত জীবনের… শত-সহস্র বছরও যদি আমাকে ঢেলে দূরে থাকো তুমি ক্রুদ্ধ হৃদয়ে, তবুও ফিরবে তুমি,
মুসলিম হয়েও জাহান্নামি হতে হবে যে স্বভাবে অন্যের কাছে নিজেকে আপন করে তুলতে বা নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করতে বা দুনিয়াবি সুযোগ-সুবিধা লাভে কিংবা ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করতে যে মানুষ একজনের